Uncategorized

Some IT job seekers might want to see this !!

This is completely an off-topic post but I felt that it could be something useful for job seekers.I have written a few articles on the recruitment experiences of various candidates (for SDE and SQA roles) in Bangladesh. Since there are a lot of students who are in their final year of undergraduate studies and need guidance as regards job preparation, I hope that these experiences will be of great use.

  1. Brain Station 23https://rb.gy/w2wvqq
  2. Dynamic Solution Innovatorshttps://rb.gy/w0dh0u
  3. Enosis Solutionshttps://rb.gy/ivlmbs, https://rb.gy/uc5vv1
  4. Infolytxhttps://rb.gy/cpmvba
  5. ReliSourcehttps://rb.gy/ljxae2
  6. Robi Axiata Limitedhttps://rb.gy/virj2q
  7. Samsung R&D Institute Bangladeshhttps://rb.gy/8bytee
  8. ShopUphttps://rb.gy/b1ljuh
  9. Therap (BD) Ltdhttps://rb.gy/ie8vpq, https://rb.gy/dmjryc

I plan to continue writing more on this topic so, stay tuned!If anyone is facing troubles accessing the short links, please visit https://tahanima.github.io to access all the relevant articles.

41 BCS · BCS Preliminary Tips

৪১তম বিসিএস প্রিলি প্রস্তুতি – Zakir BCS 16Jan20

৪১তম বিসিএস প্রিলি প্রস্তুতি
★ প্রতিদিনের সহজ ৫ টি প্রশ্নোত্তর পর্ব-১ ★
-_-_-_-_-_-_-_-_-_-_-_-_-_-_-_-_-_-_-_-_-_-_-_-
*** নোবেলজয়ী চারজন বাঙালির নাম কি?
উত্তর: ১. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর-১৯১৩ সাল (সাহিত্য)।
২. অমর্ত্য সেন-১৯৯৮ সাল (অর্থনীতি)।
৩. ডঃ মুহম্মদ ইউনুস-২০০৬ সাল (শান্তি)।
৪. অভিজিৎ ব্যানার্জি-২০১৯ সাল (অর্থনীতি)

*** বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে যুক্ত হওয়া সর্বশেষ দুটি ড্রিমলাইনার এর নাম কি?
১. সোনার তরী।
২. অচিন পাখি।

***ভারতের নাগরিকত্ব আইনের প্রেক্ষাপটে NPR,NRC,CAA,CABএর পূর্ণরূপ লেখ।
উত্তরঃ
১.NPR–National population Register.
২.NRC-National Register of Citizen.
৩.CAA-Citizenship Amendment Act.
৪.CAB-Citizen Amendment Bill.

*** ১২ ডিসেম্বর ২০১৯ অনুষ্ঠিত যুক্তরাজ্যের সাধারণ নির্বাচনে জয়ী ৪ বাংলাদেশীর নাম কি?
উত্তর:১. রুশনারা আলী।
২. টিউলিপ সিদ্দিক।
৩. রুপা হক।
৪. আফসানা বেগম।

*** যশোর জেলার ব্র্যান্ডিং নাম কি?
উত্তর: নানা রঙের ফুলের মেলা,খেজুর গুড়ের যশোর জেলা।

@@ এমন সাধারন ৫ টি করে প্রশ্ন নিয়ে থাকবে প্রতিদিনের পর্ব “ইনশাআল্লাহ”@@
॥॥॥
সৌজন্য : জসিম উদ্দিন

Higher Study

আমেরিকায় উচ্চশিক্ষা – বিশ্ববিদ্যালয় বেছে নিবেন কীভাবে?

আমেরিকায় উচ্চশিক্ষা – বিশ্ববিদ্যালয় বেছে নিবেন কীভাবে?
©
Ragib Hasan

আমেরিকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা অনেক। হাজার হাজার। এর মাঝে হার্ভার্ড, প্রিন্সটনের মতো বনেদি বিশ্ববিদ্যালয় যেমন আছে, তেমনি আছে অখ্যাত নাম না জানা নাম সর্বস্ব বিশ্ববিদ্যালয়। কাজেই বিশ্ববিদ্যালয় বেছে নেয়াটার পিছনে সময় দিতে হবে।
কোথায় একেবারেই যাবেন না?
শুরুতেই বলি কী ধরণের বিশ্ববিদ্যালয় একেবারেই বাদ দিবেন। প্রচুর বিশ্ববিদ্যালয় আছে যারা আসলে ডিগ্রি বেচার ব্যবসা করে। এসব জায়গার পিছনে টাকা পয়সা ঢালা বোকামি, আর ভর্তি হলেও এসব জায়গার নাম দেখলে ভিসা রিজেক্ট নিশ্চিত। কাজেই শুরুতেই দেখবেন আপনি যে বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা ভাবছেন সেটির বা সেটিতে আপনার ডিপার্টমেন্টের ডিগ্রি প্রোগ্রামের এক্রেডিটেশন আছে কি না, এবং যে সংস্থা এক্রেডিটেশন দিয়েছে সেটি নিজেই ভুয়া বা দুই নম্বর কী না। ইন্টারনেটে খোঁজ নিন এই ইউনিভার্সিটি সম্পর্কে কী বলা হয়েছে। মনে রাখবেন, দুইনম্বর অনেক ইউনিভার্সিটির কিন্তু গালভরা নাম থাকে যেমন অমুক ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, তমুক স্টেট ইউনিভার্সিটি ইত্যাদি। খেয়াল করে খোঁজ নিয়ে দেখুন আসলেই এইটা স্টেইট ইউনিভার্সিটি সিস্টেমের অংশ কি না। এসব দুই নম্বর জায়গা শুরুতেই বাদ দিয়ে ফেলেন।
কী কী ফ্যাক্টর বিচার করবেন?
ইউনিভার্সিটি নির্বাচনে বেশ কিছু দিক খেয়াল রাখবেন, আসুন দেখা যাক এই গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলা কী কী?
সুনাম — ইউনিভার্সিটির সুনাম কেমন? সুনামের ব্যাপারটা আসলে আপেক্ষিক, তবে কিছু ইউনিভার্সিটির বনেদি হিসাবে নাম সারা বিশ্বে ছড়িয়ে আছে। সুনাম বের করার আরেকটা উপায় হলো র‍্যাংকিং। নানা সংস্থার পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের র‍্যাংকিং করা হয়, এর মধ্যে আছে US News and World Report, টাইমস এডুকেশন, ইত্যাদি। অনেকেই এই র‍্যাংকিং দেখে বিশ্ববিদ্যালয়ের মান বের করার চেষ্টা করেন। কিন্তু সমস্যাটা হলো এই রকমের অধিকাংশ র‍্যাঙ্কিংই আসলে নির্ভরযোগ্য বা কার্যকর না। মানে ধরা যাক কোনো এক র‍্যাংকিং এ একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রম ২৫, আরেকটির ২৭। এর মানে কিন্তু এই না যে প্রথমটির চেয়ে পরেরটি কম মানের। কাজেই কেবল র‍্যাংকিং দিয়ে ইউনিভার্সিটি নির্ধারণ করা বুদ্ধিমানের কাজ না। র‍্যাংকিং লিস্টগুলো একটি কাজেই ব্যবহার করতে পারেন, সেটা হলো ইউনিভার্সিটি কোন গ্রুপে পড়ে তা সম্পর্কে মোটামুটি আন্দাজ করা। যেমন, প্রথম ১০ এর মধ্যে আছে, নাকি প্রথম ৫০ এর মধ্যে — এরকম। প্রথম দশ এ থাকা বিশ্ববিদ্যালয়গুলো মোটামুটি নিঃসন্দেহে বিশ্বের সেরা ইউনিভারসিটি। রাংকিং এ ১১ থেকে ৫০ এর মধ্যের ইউনিভার্সিটি গুলা মোটামুটি কাছাকাছি মানের, আর ৫১ থেকে পরেরগুলা এর পরের গ্রেডের। সহজ ভাষায় প্রথম ১০টাকে উচ্চবিত্ত্ব, মাঝের ৪০টাকে মধ্যবিত্ত্ব, আর পরের গুলাকে নিম্নবিত্ত্ব ধরতে পারেন। তবে তার মানে এই না যে শেষের গ্রুপের একটা ইউনিভার্সিটি মাঝের গ্রুপের চাইতে একেবারেই কম মানের — আসলে মানের দিক থেকে গ্রুপ ২ ও ৩ এর তফাৎ করাটা কঠিন। কারণ র‍্যাংকিং ছাড়াও আরো অনেক ফ্যাক্টর দিয়ে ইউনিভার্সিটির মান ধরা হয়। আইভি লীগের যেকোনো ইউনিভার্সিটি যে গ্রুপেই থাকুক না কেনো খুবই বনেদি হিসাবে গণ্য ও সারা বিশ্বে সমাদৃত। আবার পরের দিকে কোনো র‍্যাংকিং এ পড়ে গেলেও অন্য কারণে ইউনিভার্সিটির ডিগ্রির সুনাম থাকতে পারে।
ডিপার্টমেন্টের সুনাম — খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা ফ্যাক্টর হলো ডিপার্টমেন্টের সুনাম। অনেক সময়ে ইউনিভার্সিটির র‍্যাংক পিছনে হলেও ঐ ডিপার্টমেন্টের সুনাম থাকতে পারে। ধরা যাক ক বিশ্ববিদ্যালয়ের র‍্যাংক মাঝারি, খ বিশ্ববিদ্যালয়ের র‍্যাংক নিচের দিকে। কিন্তু এটা সত্ত্বেও খ বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো কোনো বিভাগের নাম ডাক ক বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগের নাম ডাকের চাইতে বেশি হতে পারে।
প্রফেসরের সুনাম — বিশেষ করে পিএইচডির ক্ষেত্রে এডভাইজরের সুনাম খুব গুরুত্বপূর্ণ। এই ব্যাপারটি বুঝবেন কী করে? প্রফেসরের নাম ধরে গুগল সার্চ করে দেখুন কিংবা গুগল স্কলারে প্রফেসরটির পাবলিকেশন স্ট্যাটিস্টিক্স ঘেঁটে দেখুন। নামকরা কারো অধীনে কম র‍্যাংকের জায়গাতে পিএইচডি করলেও দীর্ঘমেয়াদে সেটা করা ভালো।
খরচ — বিশেষ করে ফান্ডিং না পেলে এই ব্যাপারটা মাথায় রাখতে হবে। একেক ইউনিভার্সিটির টিউশন ফি একেক রকমের। পাবলিক ইউনিভার্সিটি যা নানা স্টেটের অর্থে চালিত, তাদের টিউশন ফি কম। আবার প্রাইভেটের বেশি। আমেরিকার দক্ষিণের দিকে টিউশন ফি পশ্চিমের দিকের ইউনিভার্সিটির চাইতে কম। ইউনিভার্সিটির ওয়েবসাইটে গেলে টিউশন ফি এর পরিমাণ সহজেই দেখতে পাবেন।
ইউনিভার্সিটির অবস্থান — ইউনিভার্সিটির অবস্থানটাও একটা বড় ব্যাপার। আমেরিকার অনেক ইউনিভার্সিটি বড় শহরের মাঝে অবস্থিত, আবার অনেক ইউনিভার্সিটি প্রত্যন্ত এলাকার খুব ছোট্ট এক শহরের মধ্যে অবস্থিত। অনেক সময়ে ইউনিভার্সিটি যেখানে আছে সেখানে হয়তো ইউনিভার্সিটি ছাড়া আর কিছুই নাই। বড় শহরে হলে যাতায়াত, রেস্টুরেন্ট, যোগাযোগ ব্যবস্থা সহ অনেক বড় সুবিধা পাওয়া যায়। ঐ শহরেই হয়তো এয়ারপোর্ট আছে যার ফলে অন্যত্র যাওয়া সহজ। কিন্তু সমস্যাটা হলো বড় শহরে বাসা ভাড়াটাও বেশি হতে পারে। ক্যাম্পাস থেকে দূরে থাকলে যাতায়াতে সময় লাগতে পারে, আবার অনেক সময়ে গাড়ি চালিয়ে যেতে হবে, গাড়ির ইন্সুরেন্স সহ অন্যান্য খরচ মিলে অনেক বেশি পড়তে পারে। ছোট ক্যাম্পাস টাউন বা কলেজ টাউন জাতীয় জায়গা অনেক সময়ে এমন হয় যে তার আসেপাশে কিছুই হয়তো নাই। আমার পিএইচডির বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয়ের ক্যাম্পাস ছিলো আরবানা-শ্যাম্পেইন নামের দুই যমজ শহর জুড়ে। গুগল ম্যাপে জুম করলেই দেখতে পাবেন তার আশে পাশে আসলে ভুট্টা ক্ষেত ছাড়া কিছুই নাই — কাছের বড় শহর শিকাগো থেকে ওটা প্রায় আড়াই ঘণ্টার ড্রাইভ দূরে। এরকম জায়গায় বাসা ভাড়া সস্তা হয়, খাবার দাবারও হয়তো কম দামের হতে পারে। কিন্তু অনেক কিছুই যেমন দেশী খাবার দাবারের দোকান, দেশী মুদীর দোকান, এসবের কোনটাই নাও থাকতে পারে। পড়ার ফাঁকে ফাঁকে এসব শহরে করার মতো কাজ খুব বেশি থাকেও না।
ইউনিভার্সিটির অবস্থানের আরেকটি দিক হলো কাজের সুযোগ — পড়ার সময়ে বা পাস করার পরে। বড় শহরে অফ ক্যাম্পাস কাজ, ইন্টার্নশিপ, কিংবা পাস করার পর চাকুরির সুযোগ — সবই অনেক বেশি। পক্ষান্তরে ছোট শহরে স্থানীয়ভাবে কাজের সুযোগ কম, ফলে পাস করার পরে দূরে যেতে হবে নির্ঘাত। সেজন্য ইউনিভার্সিটিটা কোথায় অবস্থিত, কাছে ধারে বড় শহর কোথায়, সেটা অবশ্যই ঠিকমত দেখে নিবেন।
গরম ঠাণ্ডা — আবহাওয়া — আমরা বাংলাদেশের মতো গরম দেশের মানুষ — তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে গেলেই জমে যাই, তাই না? আমি অন্তত এক সময়ে সেরকমই ছিলাম। আমেরিকার একটা বড় ব্যাপার হলো এটি একটি মহাদেশ — উত্তর আমেরিকার একুল ওকুল জুড়ে থাকা একটা বিশাল দেশ, ফলে এর নানা জায়গায় জলবায়ুর বৈচিত্র্য অনেক বেশি। উত্তরের দিকে বেজায় ঠাণ্ডা, এতো ঠান্ডা যে কল্পনার বাইরে — আমার মনে আছে একদিন বাইরে খটখটে রোদ দেখে খুশি হয়ে বেরিয়ে টের পেলাম, তাপমাত্রা তখন -৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মতো (ছাপার ভুল না, এটা মাইনাস তিরিশ!!)। নিঃশ্বাস ফেলার সাথে সাথে সেটা বরফ হয়ে যাচ্ছে চোখের সামনেই। ঠাণ্ডা জায়গায় অনেকেই টিকতে পারেন না, কাজেই ইউনিভার্সিটির অবস্থান কোথায়, সেখানকার আবহাওয়া কী রকম, গুগল করে বা উইকি থেকে দেখে নিন।

তো, এতো সব ফ্যাক্টর বিচার করার পরে কীভাবে বিশ্ববিদ্যালয় বেছে নিবেন? এই ক্ষেত্রে আসলে আপনার নিজের প্রোফাইল বিচার করতে হবে। আপনার প্রোফাইল যদি ভালো হয়, মানে ধরুন বাংলাদেশের নামকরা ইউনিভার্সিটি থেকে ব্যাচেলর্স, ভালো সিজিপিএ, দুই এক খান পাবলিকেশন, ভালো টোফেল জিআরই স্কোর, এসব যদি থাকে, তাহলে প্রথম শ্রেণীর ইউনিভারসিটিতে আবেদন করবেন। যদি আপনার সবকিছুর অবস্থা মধ্যবিত্ত টাইপের হয় মানে মাঝারি জিপিএ, পেপার নাই, মোটামুটি টোফেল জিআরই স্কোর, তাহলে জোর দিবেন মধ্যম মানের ইউনিভার্সিটির উপরে। আর সবকিছুর অবস্থা নিচের দিকে হলে নিচের দিকের ইউনিভার্সিটিতেই বেশি আবেদন করেন। নিজের অবস্থা যদি নিজে না বুঝেন তাহলে অনলাইনে বা ফেইসবুকে ভর্তি সংক্রান্ত নানা গ্রুপে পোস্ট করে অন্যদের পরামর্শ চান — অনেক সময়েই এইসব গ্রুপের অন্যান্য সদস্যরা আপনার প্রোফাইল দেখে অভিমত দিতে পারবেন। আরেকটা উপায় হলো যেখানে ভর্তি হতে চান, সেখানকার বর্তমান শিক্ষার্থীদের সাইটে গিয়ে তাদের সিভি বের করে দেখেন, আপনার প্রোফাইল কি সেই মাপের কি না।
ভর্তির আবেদন করার সময়ে মোটামুটি ভাবে এভাবে ইউনিভার্সিটি বেছে নিন — ২০% আপনার লেভেলের উপরে, ৬০% আপনার লেভেলে, আর ২০% আপনার লেভেলের নিচে। মানে যদি আপনি মনে করেন আপনার অবস্থা মোটামুটি মাঝারির দিকে, তাহলে লাক ট্রাই করার জন্য হলেও ২০% ভালো মানের ইউনিভার্সিটিতে এপ্লাই করেন, ৬০% আপনার যেখানে চান্স ভালো, সেসব জায়গায়, আর এপ্লাই করলেই চান্স পাবেন নিশ্চিত এমন ২০% জায়গায়। যদি ১০টা ইউনিভার্সিটিতে এপ্লাই করেন, তাহলে ২টা খুব ভালোতে চান্স নেন, ৬টা আপনার চান্স ভালো এমন জায়
গায়, আর ২টা অন্তত শিওর এডমিশন এমন জায়গায়।
আরেকটা বড় ফ্যাক্টর হলো ভর্তির আবেদনের ফি — অধিকাংশ ইউনিভার্সিতিতে ৫০ থেকে ১০০ ডলারের মতো ভর্তির আবেদন ফি লাগে। একটু কষ্ট হলেও যত বেশি সংখ্যক জায়গায় পারেন, এপ্লাই করবেন। মনে রাখবেন, আপনি যদি ভর্তি বা ফান্ডিং পান, তাহলে এই টাকার হাজার গুণ ফেরত পাবেন ভবিষ্যতে, কাজেই যতদূর পারেন এপ্লাই করেন।
কিছু কিছু ইউনিভার্সিটিতে ভর্তির আবেদনের ফি লাগে না। গুগল সার্চ করে এসব ইউনিভার্সিটির তালিকা বের করে নিন এবং অবশ্যই এসব জায়গায় আবেদন করুন, কারণ হারাবার তো কিছুই নাই।
BANK Tips · BCS Preliminary Tips

একই সাথে বিসিএস এবং ব্যাংকের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতিঃ

একই সাথে বিসিএস এবং ব্যাংকের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতিঃ
বিসিএস পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের ধরন বেশ পাল্টে গেছে ৩৫ তম বিসিএস থেকে। এর আগে বিসিএস পরীক্ষায় ইংরেজি এবং গণিত অংশ যে কোন ব্যাংকের পরীক্ষার তুলনায় বেশ সহজ হত। কিন্তু বর্তমান সময়ে প্রশ্নের ধরন অনেকটা একই ধারায় চলে আসায় একই সাথে বিসিএস এবং ব্যাংকের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করা সহজ। এজন্য বিসিএস সিলেবাস অনুযায়ী পড়ে সাথে কিছু বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে পড়লেই ব্যাংকের প্রস্তুতি নেওয়া যায়।
বাংলা- সমার্থক শব্দ, বানান শুদ্ধিকরণ, বাগধারা, বাক্য সংক্ষেপন, বাংলা শব্দ চিহ্নিতকরণ, বিপরীত শব্দ।
ইংরেজি – Synonyms & Antonyms,
Analogy, Substitutions, Spelling corrections, Prepositions, Phrases & Idioms.
ইংরেজি সাহিত্য থেকে ব্যাংকের পরীক্ষায় প্রশ্ন আসে না বললেই চলে। আর বাংলা সাহিত্যেও ব্যাংকের পরীক্ষার সময় কম গুরুত্ব দিতে পারেন। সাধারণ বিজ্ঞান ব্যাংকের পরীক্ষার সময় পড়ার প্রয়োজন নেই।
যদিও বিসিএস সিলেবাসে আছে তারপরও কম্পিউটার বিষয়কে ব্যাংকের জন্য গুরুত্ব দিয়ে পড়তে হবে। সাম্প্রতিক বিষয়াবলী থেকে বিসিএস এ প্রশ্ন তুলনামূলক কম আসলেও ব্যাংকে সব সময়ই আসে। তাই সাম্প্রতিক বিষয় কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স কিংবা সাম্প্রতিক বুলেটিন সংগ্রহ করে গুরুত্ব দিয়ে পড়তে হবে। ব্যাংকের জন্য বাংলাদেশ বিষয়াবলির ব্যাংক ও অর্থনীতি সংক্রান্ত বিষয় এবং আন্তর্জাতিক এর বিভিন্ন সংগঠন ও সেগুলোর সদর দপ্তর, প্রণালি ভালভাবে পড়তে হবে।
গণিত- সুদ আসল, শতকরা, লাভ ক্ষতি, ঘড়ির কাটার সাহায্যে সময়, স্রোতের বেগ ও নৌকার বেগ, ট্রেনের বেগ এ ধরনের অংকগুলো ভালভাবে করতে হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিগত ৫-৬ বছরের প্রশ্ন এবং সরকারি সকল ব্যাংকের ২০১৫-১৮ পর্যন্ত সমাধান করলে আপনি ধরে নিতে পারেন নিজে বিসিএস এর পাশাপাশি ব্যাংকের জন্যও প্রস্তুত। শুভ কামনা আপনাদের সকলের জন্য।
খান আব্দুল্লাহ -আল- মামুন
সাবেক সিনিয়র অফিসার, পূবালি ব্যাংক লিমিটেড
৩৬ তম বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা)

General Knowledge

General Knowledge (30/10/2018)

৪০তম বিসিএস প্রিলি প্রস্তুতি
১।বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী সুপার কম্পিউটার
– Summit, USA
২।বিশ্বে কার্বনমুক্ত প্রথম দেশ
– ভুটান
৩।ন্যাটোর বর্তমান সদস্য
– ২৯ টি, সর্বশেষ- মন্টিনিগ্রো
৪।Brexit কার্যকর হবে-
-২৯ মার্চ, ২০১৯
৬।AIIB এর বর্তমান সদস্য সংখ্যা
– ৬৮
৭।শ্রীলঙ্কার যে বন্দর চীনের নিকট ইজারা দেয়া
– হাম্বানটোটো বন্দর
৮।২০২২ সালে বিশ্বকাপ ফুটবল অনুষ্ঠিত হবে –
=কাতারে
৯।হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে বোমা ফেলার নির্দেশ দিয়েছিল
– আমেরিকার তৎকালীন প্রেসিডেন্ট হ্যানরি ট্রুম্যান
১০।প্যারিস পিস কনফারেন্স
=১৯১৮
১১। নারী অধিকার সংক্রান্ত CEDAW সনদ কবে স্বাক্ষরিত হয় ?
=1979

BCS Preliminary Tips

৪০ তম বিসিএস ক্যাডার চয়েস বিষয়ে কিছু কথা

৪০ তম বিসিএস
ক্যাডার চয়েস বিষয়ে কিছু কথাঃ
#চয়েস সবসময় নিজের যোগ্যতা অনুযায়ি দিতে হবে।#একাধিক ক্রমে ২০ টা ক্যডার চয়েস দেওয়া যায়।
#জেনারেল ক্যাডার তালিকার কিছু বিষয় জানানোর প্রয়াস দেখালাম।….
১। এডমিন ক্যডারঃ সবার পছন্দের প্রথম ও দ্বিতীয়তে এটা থাকে। সকল ক্যাডারে এখান থেকে যাওয়া যায়৷ শুরুতে উপজেলা পর্যায়ে পোস্টিং হয় সচরাচর। সর্বোচ্চ পদ সিনিয়র সচিব। এই ক্যাডার পেতে গেলে লিখিততে মোটামুটি ৬৫% মার্ক লাগে।
২। পররাষ্ট্র ক্যাডারঃ চয়েস তালিকায় প্রথমে না রাখলে রাখা আর না রাখা এক কথা। ইংরেজিতে সুস্পষ্ট কথা বলার অভ্যাস রাখতে হবে। শুরুতেই পোস্টিং সচিবালয়ে এবং চাকরি জীবনের ২/৩ অংশ বিদেশে কাটানোর সুযোগ। সচিবালয়ে পোস্টিং হওয়ায় সহকারি সচিব হিসাবে জয়েনিং এবং ডিপ্লম্যাট পাসপোর্ট পাওয়া যায়। বলা হয় ৭০% মতো মার্ক লাগে।
৩। কাস্টমস এন্ড ট্যাক্সঃ কয়েক বিসিএস পরপর নিয়োগ হয়। পদ সংখ্যা বেশী না থাকায় অনেকে ক্যাডার তালিকায় প্রথম দ্বিতীয়তে রাখেন। জেলাভিত্তিক পদ তবে ১০ টা উপজেলা ভিত্তিক পদ আছে। বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ অনেক। ৬৩-৬৪% নাম্বার লাগে।
৪। অডিট এন্ড একাউন্টসঃ সর্বোচ্চ পদ কম্পট্রোলার জেনারেল অফ অডিট এন্ড একাউন্টস। শতকরা ৮০ ভাগ পদের পোস্টিং ঢাকা ভিত্তিক। এর শাখা ৩ টি। ১০ বছর পর একবার বিদেশ ভ্রমণ সুযোগ ৬২-৬৩% নাম্বার লাগে।
৫। পুলিশ ক্যাডারঃ পাওয়ার হোল্ড করায় এই ক্যাডারে চয়েস প্রথম দ্বিতীয় ও তৃতীয়তে থাকে সবার। শারীরিক যোগ্যতা চাওয়া হয় ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি লম্বা ছেলেদের মেয়েদের ও উপজাতীর একটু কম। জীবনে ৩ বার UN মিশনে পোস্টিং। সর্বোচ্চ পদ আইজিপি। চয়েস অনেক বেশী হওয়ায় প্রায় এডমিনের সমান নম্বর তুলতে হয়।
৬। আনসার ক্যাডারঃ সর্বোচ্চ পদ ডাইরেক্টর জেনারেল। অনেকেই এটাকে রয়েল ক্যাডার বলেন। শুরুতেই বাংলো একাধিক ব্যক্তিগত ফরমায়েশ খাটার জন্য কর্মচারী পাওয়া যায় সাথে গাড়ি। ৬২-৬৩% নাম্বার তুলতে হয়।
৭। ইকোনোমিক ক্যাডারঃ ১০০ ভাগ পদ ঢাকা ভিত্তিক। পৃথিবীর সেরা ৪ টা বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি ডিগ্রি নেওয়ার সুযোগ। ক্যাডার চয়েসে প্রথম দ্বিতীয় তৃতীয়ে রাখা উচিত। সহকারি সচিব হিসাবে জয়েনিং এবং সরকারের উন্নয়ন প্রকল্প পরিচালনায় সুযোগ। এডমিন ক্যাডারের সকল সুবিধা পাওয়া যায় তাই এডমিনের কাছাকাছি নম্বর লাগে।
৮। সমবায় ক্যাডারঃ জেলা ভিত্তিক পদ। পদোন্নতি মধ্যম। ১ নং গ্রেডে যাওয়া সম্ভব। ৬০% নম্বর তুলতে হয়।
৯। খাদ্য ক্যাডারঃ জেলা ভিত্তিক পদ। শুরুতেই টেলিফোন বিল ও গাড়ি পাওয়া যায়। পদোন্নতি মধ্যম। পদ কম থাকায় মচয়েস তালিকার মাঝামাঝিতে রাখে সবাই।
১০। তথ্য ক্যাডারঃ তিন ধরণের পোস্ট ১. সাধারণ তথ্য
২. রেডিও ও ৩. টেলিভিশন। তারকাদের সাথে উঠাবসার সুযোগ। সুযোগ সুবিধা ভালোই। ৬০% কাছাকাছি নম্বর লাগে।
১১। পোস্টাল ক্যাডারঃ ততটা ইমেজ নেই এ ক্যাডারে। পুরাতন জেলা সদরে পোস্টিং। শুরু থেকেই orderly ও গাড়ি পাওয়া যায়। চ্যালেজ্ঞ কম।
১২। রেলওয়ে ক্যাডারঃ রেল সদর তথা জংশনে পোস্টিং। সর্বোচ্চ পদ মহাপরিচালক। বিদেশ ভ্রমণের সযোগ।
এছাড়া অন্য ক্যাডার গুলোতে এখন অনেক প্রতিযোগিতা অনেক বেশী তাই সব ক্যাডার চয়েস তালিকায় রাখা ভালো।
বি. দ্র.ঃ লিখিত নাম্বার প্রশ্নের মানের উপর নির্ভর করে।
#নতুনদের জন্য লেখা। অভিজ্ঞরা ভুল ত্রুটি ধরিয়ে দিবেন আশা করি। আর সবাই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
//
রাফসান জনি

BCS Preliminary Tips · General Tips

বিভিন্ন ক্যাডারের সুবিধা-অসুবিধা

আগামিকাল (৩০ সেপ্টেম্বর) থেকে শুরু হচ্ছে #৪০তম_বিসিএসের আবেদন প্রক্রিয়া এবং তা চলবে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত…
______________________________________________
আবেদনের পূর্বে সাধারণ ক্যাডারসমূহ সম্পর্কে আরও একবার জেনে নিতে পারেন।
নিম্নে বিভিন্ন ক্যাডারের সুবিধা-অসুবিধা আলোচনা করেছেন #সৈকত_তালুকদার ভাই,
বিভিন্ন ক্যাডারের পদসোপান আলাদা পিক এ দেখানো হয়েছে এবং সার্কুলারের পিডিএফ লিংকে নিম্নে দেওয়া হলো:
বিভিন্ন ক্যাডারের সুবিধা-অসুবিধা
::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::
ইতোমধ্যেই আপনারা জেনেছেন বিসিএস পরীক্ষার আবেদন করার সময় ক্যাডার পছন্দক্রম দেওয়া লাগে। যেহেতু সবার চাহিদা, ইচ্ছা, রুচিবোধ, লাইফস্ট্যাইল আলাদা আলাদা, তাই পছন্দক্রমও আলাদা হওয়াটাই স্বাভাবিক। নিচে বিভিন্ন ক্যাডারের পদায়ন, পদোন্নতি, আর্থিক সুবিধা, সমস্যা নিয়ে সংক্ষেপে আলোকপাত করলাম যাতে পছন্দক্রম দিতে কিছুটা হলেও দ্বিধাদ্বন্দ্ব কম কাজ করে আপনাদের।
===পররাষ্ট্র ক্যাডার===
বিসিএস পররাষ্ট্র ক্যাডারের চাকরি হলে আপনি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সহকারী সচিব হিসেবে যোগদান করবেন। প্রথম অবস্থায় কাজের চাপ অনেক বেশি পাবেন। টাইপিং থেকে শুরু করে সংসদ অধিবেশন চলাকালীন পার্লামেন্টে ডিউটি করতে হতে পারে। আর গাড়ী সার্ভিস বলতে বাসায় যাওয়া আসা করার জন্য মাইক্রোবাস সার্ভিস পাবেন। বিভাগীয় ট্রেনিং হয় ঢাকার বেইলী রোডে।
চাকরি স্থায়ী হলে আপনাকে দূতাবাসে পদায়নের জন্য বিবেচনা করা হবে। সেখানে থার্ড সেক্রেটারী হিসেবে যোগ দেবেন। ছয় বছর দুই দেশে কাজ করার পর তিন বছরের জন্য ঢাকায় পোস্টিং পাবেন। এভাবে চক্রাকারে চলতেই থাকবে।
দূতাবাসে পদায়ন হলে দেশের নিয়মিত স্যালারীর বাইরে ফরেন ভাতা (মাসে ১২০০ ডলার), বাসা ভাড়া (বছরে ২০০০০ ডলার), দুই জন ছেলেমেয়ের পড়াশুনার খরচ, পরিবারের চিকিৎসার ৯০% খরচ ও বিনোদন ভাতা (মাসিক ৩০০ ডলার) পাবেন। যদিও দেশে আনতে ট্যাক্স দিতে হবে তথাপিও পোস্টিংয়ে থাকা অবস্থায় ট্যাক্স ফ্রি গাড়ী কিনতে পারবেন। দেশী বিদেশী অনেক ট্রেনিং পাবেন। ট্রেনিং করলে সম্মানী হিসেবে ভালো একটা টাকা পকেটে ভরতে পারবেন।
লোকবল কম বলে পদোন্নতির সুযোগ ভালো । প্রায় সবাই নাকি রাষ্ট্রদূত হয়। রাষ্ট্রদূতরা যেহেতু বিদেশে দেশের প্রতিনিধিত্ব করে তাই ভালোই সম্মান পাবেন। বিভিন্ন দেশের বড় বড় ব্যক্তিদের সাক্ষাত পাবেন। আর বিদেশ ভ্রমণ তো আপনার কাছে পান্তা ভাত।
#মন্ত্রণালয়ে_পদক্রমঃ সহকারী সচিব > সিনিয়র সহকারী সচিব > পরিচালক > মহাপরিচালক > অতিরিক্ত সচিব > সচিব।
#দূতাবাসে_পদক্রমঃ Third Secretary > Second Secretary > First Secretary > Councilor > Minister > Ambassador / High Commissioner.
===প্রশাসন ক্যাডার===
বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের চাকরি হলে আপনি মাঠ প্রশাসনে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে যোগদান করবেন। এই ক্যাডারের প্রধান কাজ হলো অন্য সকল ক্যাডার অফিসারদের কাজের সমন্বয় করা। অবশ্য মোবাইল কোর্ট পরিচলনা করাও একটা কাজ। কাজের চাপ আছে মারাত্বক। ছুটি ছাটা কম।
ম্যাজিস্ট্রেট, এসি (ল্যান্ড), ইউএনও, ডিসি হিসেবে কাজ করার সুযোগ পাবেন। যোগদানের দুই তিন বছর পরেই এসি (ল্যান্ড) হিসেবে পোস্টিং পাবেন। ইউএনও হিসেবে বাড়ী ও গাড়ীর সুবিধা পাবেন। যেহেতু সকল অফিসের সমন্বয় করাই কাজ, তাই উপজেলা ও জেলায় আপনাকে অনেকেই চিনবে।
সচিবালয়ে পোস্টিং হলে সরকারের পাঁচটি সচিবালয়ে (বাংলাদেশ সচিবালয়, পাবলিক সার্ভিস কমিশন সচিবালয়, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়, জাতীয় সংসদ সচিবালয়, মন্ত্রিপরিষদ সচিবালয়) সহকারী সচিব হিসেবে যোগদান করবেন। দেশের বাইরে বিভিন্ন দূতাবাসেও পদায়ন হতে পারে।
এই ক্যাডারের সবচেইয়ে বড় আকর্ষন হলো বৈচিত্রময়তা। অন্য ক্যাডাররা যেখানে নিজের কাজটা নিয়েই থাকবে, সেখানে চাকরিজীবনে আপনি অনেক প্রতিষ্ঠানে কাজ করার সুযোগ পাবেন। মন্ত্রনালয়, সরকারের সকল অধিদপ্তর, পরিদপ্তর, বোর্ড, ইন্সটিটিউট, কর্পোরেশনগুলোতে পোস্টিং পাবেন। অর্থাৎ জুতা সেলাই থেকে চন্ডীপাঠ আপনার বিচরণক্ষেত্র।
দেশ ও বিদেশে অনেক ট্রেনিং ও স্কলারশীপ পাবেন। ফলে বিদেশ ভ্রমণ থেকে শুরু করে আর্থিকভাবেও লাভবান হতে পারবেন। লিয়েন ও প্রেষনে কাজ করার ভালো সুযোগ আছে এই ক্যাডারে। লিয়েন ও প্রেষণে থাকলে আর্থিকভাবে লাভবান হওয়া যায়। বিভাগীয় ট্রেনিং হয় ঢাকার শাহবাগে।
সাধারণত আমলা বলতে আমরা অ্যাডমিন ক্যাডারকেই বুঝি। এই ক্যাডারে পদোন্নতি মোটামুটি। ছয় বছরে ইউএনও আর দশ বছরে উপসচিব হওয়ার আশা করতে পারেন। একদম কাছে থেকে সাধারণ জনগণের সেবা করার জন্য এই ক্যাডার সবচেয়ে ভালো।
#মাঠ_পর্যায়ে_পদক্রমঃ সহকারী কমিশনার > সিনিয়র সহকারী সচিব/অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক > জেলা প্রশাসক > অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার > বিভাগীয় কমিশনার
#সচিবালয়ে_পদক্রমঃ সহকারী সচিব > সিনিয়র সহকারী সচিব > উপসচিব > যুগ্মসচিব > অতিরিক্ত সচিব > সচিব
===পুলিশ ক্যাডার===
বিসিএস পুলিশ ক্যাডারে চাকরি হলে আপনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এএসপি (অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপারিনটেন্ডেট অফ পুলিশ) হিসেবে যোগদান করবেন। সেখান থেকে আপনাকে এক বছরের প্রশিক্ষণ গ্রহণের জন্য বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমী, সারদা, রাজশাহীতে পাঠানো হবে। কঠোর প্রশিক্ষণ শেষে আপনাকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পুলিশ সাইন্সে মাস্টার্স ডিগ্রী প্রদান করা হবে।
এরপর আপনার পোস্টিং জেলা পুলিশে হবে। সেখানে এএসপি হিসেবে কাজ করবেন। আপনার পোস্টিং বিভিন্ন মেট্রোপলিটন পুলিশে হতে পারে। মেট্রোপলিটন পুলিশে হলে আপনি সহকারী পুলিশ কমিশনার হিসেবে যোগদান করবেন।
সিভিল সার্ভিসের ক্যাডারগুলোর মধ্যে একমাত্র পুলিশ ক্যাডারের সব অফিসারদেরই ইউএন মিশনে যাওয়া সম্ভব। মিশনে গেলে এক বছরে আপনি বিশ থেকে চল্লিশ লক্ষ টাকা আয় করতে পারবেন। দেশে থাকলে ঝুঁকি ভাতা পাবেন। রেশন পাবেন। পুলিশ হাসপাতালে সুচিকিৎসা পাবেন।
যোগদানের কিছুদিন পর থেকেই বাড়ী, গাড়ী, ড্রাইভার, বডিগার্ড ইত্যাদি বরাদ্দ পাবেন। তাছাড়া যেখানেই পোস্টিং হোক না কেন থাকা ও যাতাযাতের ব্যবস্থা সরকারীভাবে দেওয়া হবে। দেশে ও বিদেশে প্রশিক্ষণ ও উচ্চশিক্ষার সুযোগ আছে।
মূল ধারার পুলিশিং ভালো না লাগলে আপনি
স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (SSF),
র‍্যাপিড একশন ব্যাটালিয়ন (RAB),
ডিটেকটিভ ব্রাঞ্চ (DB),
স্পেশাল ব্রাঞ্চ (SB),
সিআইডি (Criminal Investigation Department), পিবিআই (Police Bureau of Investigation), সোয়াট (Special Weapond And Tactics),
আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (APBn),
এসপিবিএন (SPBn),
রেলওয়ে পুলিশ, শিল্প পুলিশ, পর্যটন পুলিশ, হাইওয়ে পুলিশ ইত্যাদিতে কাজ করতে পারবেন।
তবে এই ক্যাডারে নয়টা পাঁচটা ডিউটি বলে কিছু নাই। রাতে ঘুমাচ্ছেন হটাৎ শুনবেন অমুক জায়গায় অমুক ঘটনা ঘটেছে এখনই যেতে হবে। সমাজের অন্ধকার দিকের সাথে ভালোভাবে পরিচিত হবেন। সারাদিন খুন, ডাকাতি, হত্যা, ফাঁসি, লাশ, চোরাচালান ইত্যাদি নিয়েই থাকতে হতে পারে। ছুটি ছাটাও কম।
#জেলায়_পদক্রমঃ সহকারী পুলিশ সুপার > সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার > অতিরিক্ত পুলিশ সুপার > পুলিশ সুপার > অতিরিক্ত উপ-মহাপরিদর্শক > উপ-মহাপুলিশ পরিদর্শক > অতিরিক্ত মহাপুলিশ পরিদর্শক > মহাপুলিশ পরিদর্শক
#মেট্রোপলিটানে_পদক্রমঃ সহকারী পুলিশ কমিশনার > সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার > অতিরিক্ত উপ পুলিশ কমিশনার > উপ পুলিশ কমিশনার > যুগ্ম পুলিশ কমিশনার > অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার > পুলিশ কমিশনার
===শুল্ক ও আবগারী ক্যাডার===
বিসিএস শুল্ক ও আবগারী ক্যাডারে চাকরি হলে আপনাকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে সহকারী কাস্টমস কমিশনার হিসেবে যোগদান করবেন। শুল্ক ও আবগারী বিভাগ সরকারের পক্ষ থেকে পরোক্ষ কর আহরণ করে। শুল্ক গোয়েন্দা হিসেবে কাজ করার সুযোগ আছে। কাস্টম হাউজ, স্থল বন্দর, বন্ডে কাজ করতে পারবেন।
পদোন্নতি দ্রুত। চারবছরেই পাওয়া যায়। শুল্ক ফাকি ও চোরাচালান ধরতে পারলে ইনসেন্টিভের ব্যবস্থা আছে। গাড়ী সুবিধা পাবেন।
দেশে ব্যবসা বাণিজ্য যত বাড়বে এই ক্যাডারের কাজ তত বাড়বে। বিভাগীয় ট্রেনিং হয় চট্টগ্রামে। তবে এই ক্যাডারের সমস্যা হলো ঘন ঘন বদলি। এছাড়া পুলিশ ক্যাডারের মতো এই ক্যাডারেরও একটা ইমেজ সংকট আছে। এখানে চাকরি করলে অনেকেই মনে করে লোকটা ঘুষখোর।
#পদক্রমঃ সহকারী কাস্টমস কমিশনার > উপ কাস্টমস কমিশনার > যুগ্ম কাস্টমস কমিশনার > অতিরিক্ত কাস্টমস কমিশনার > কাস্টমস কমিশনার > জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য
===নিরীক্ষা ও হিসাব ক্যাডার===
বিসিএস নিরীক্ষা ও হিসাব ক্যাডারে চাকরি হলে আপনি মহাহিসাব নিরীক্ষক এর কার্যালয়ে সহকারী হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক হিসেবে যোগদান করেন । তবে পোস্টিং ভেদে ভিন্ন ভিন্ন নাম হতে পারে । তবে নাম যাই হোক কাজ প্রায় একই।
সরকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীর বেতন / পেনশন / ট্রেনিং বিল / জ্বালানি বিল / ক্রয়সহ যেখানেই সরকারী অর্থ ব্যয়ের প্রশ্ন জড়িত সেখানেই এই ক্যাডারের কাজ। তাই প্রায় সব অফিসেই আপনাদের পদচারণা থাকবে। যেহেতু ভুল ধরা আপনার কাজ তাই সব অফিসেই সম্মান পাবেন। গাড়ী সুবিধাও আছে।
সকল মিনিষ্ট্রি ও বিভাগে প্রায় ৪৯ টি Chief Accounts Officer এর অফিস রয়েছে । প্রত্যেক অফিসে একজন CAO এর অধীনে A-CAO গণ কাজ করেন । এই ক্যাডারে ৯০% পোষ্টিং ঢাকায় হয়। বিদেশ ভ্রমন করার সুযোগ পাবেন ভালোই। পদোন্নতিও ভালো।
#পদক্রমঃ সহকারী হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক > উপ-হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক > উপ-হিসাব নিরীক্ষক অতিরিক্ত হিসাব ও নিয়ন্ত্রক > হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক > মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক
===কর ক্যাডার===
বিসিএস কর ক্যাডারে চাকরি হলে আপনাকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে সহকারী কর কমিশনার হিসেবে যোগদান করবেন। আয়কর বিভাগ সরকারের একমাত্র বিভাগ যা দেশের জন্য প্রত্যক্ষ রাজস্ব আহরণ করে। আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় কাজের চাপ বাড়ে। তাছাড়া অন্যসময় মোটামুটি কাজ থাকে।
সরকারী বেসরকারী কোন আয়ের বিষয়ে সিআইসি গোয়েন্দা কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকেন। উক্ত কার্যক্রমের মাধ্যমে আহরিত রাজস্বের জন্য ইনসেন্টিভ পেয়ে থাকেন। গাড়ী সুবিধা পাবেন। পদোন্নতি দ্রুত। ঢাকা ও বিভিন্ন জেলা পর্যায়ে পদায়ন হয়।
#পদক্রমঃ সহকারী কর কমিশনার > উপ কর কমিশনার > যুগ্ম কর কমিশনার > অতিরিক্ত কর কমিশনার > কর কমিশনার > জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য
===ইকনোমিক ক্যাডার===
বিসিএস ইকনোমিক ক্যাডারে চাকরি হলে আপনি পরিকল্পনা কমিশনে সহকারী প্রধান হিসেবে যোগদান করবেন। পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা থেকে শুরু করে বিভিন্ন সংস্থা কর্তৃক প্রস্তুতকৃত Development Project Proposal (DPP) যাচাই বাছাই করেন ইকনোমিক ক্যাডারবৃন্দ।
এই ক্যাডারের ১০০% পোষ্টিং ঢাকায় । ট্রেনিংয়ের জন্য হোক আর স্কলারশীপ নিয়ে উচ্চতর ডিগ্রি অর্জনের জন্য হোক এই ক্যাডাররা ঘনঘন বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ পান। ফলে আর্থিকভাবে লাভবান হবেন।
রিসার্সের সুযোগ ভালো। ঢাকার কাটাবনে অবস্থিত NADP-তে (National Academy for Planning & Development) বিভাগীয় প্রশিক্ষণ হয়। এই ক্যাডারকে প্রশাসন ক্যাডারের সাথে একীভূতকরণ করার কথা চলছে। একীভূত হলে এই ক্যাডারের সবাই প্রশাসন ক্যাডারের অন্তর্ভূক্ত হবেন।
#পদক্রমঃ সহকারী প্রধান > ঊর্ধ্বতন সহকারী প্রধান > উপ-প্রধান > যুগ্ম- প্রধান > বিভাগীয় প্রধান
===আনসার ক্যাডার===
বিসিএস আনসার ক্যাডারে চাকরি হলে আপনি আনসার ও ভিডিপি অধিদপ্তরের অধীনে সহকারী জেলা এ্যাডজুটেন্ট হিসেবে যোগদান করবেন। পদায়ন হবে জেলা লেভেলে। এই জবের ঝামেলা কম। শুরু থেকেই গাড়ী ও বাড়ী সুবিধা আছে। পদোন্নতি ভালোই।
মহাপরিচালক পর্যন্ত হতে পারবেন। এর পরের পদগুলো প্রতিরক্ষা বাহিনী (আর্মি, নেভী, এয়ারফোর্স) থেকে আসেন। বিভাগীয় ট্রেনিং হয় গাজীপুরে আনসার ও ভিডিপি একাডেমীতে।
#পদক্রমঃ সহকারী জেলা এ্যাডজুটেন্ট > জেলা এ্যাডজুটেন্ট > উপ-পরিচালক > পরিচালক > উপ-মহাপরিচালক > মহাপরিচালক
===তথ্য ক্যাডার===
বিসিএস তথ্য ক্যাডারে আপনার চাকরি হলে আপনি সহকারী পরিচালক বা সমমানের পদে যোগদান করবেন। গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের অধীনে তথ্য অফিসে জেলা তথ্য কর্মকর্তা অফিসের প্রধান হিসেবে কাজ করবেন। অফিসের প্রশাসনিক দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি সরকারের গৃহীত নীতিমালা ও উন্নয়ন কর্মসূচির সাথে জনগণকে সম্পৃক্ত করার লক্ষ্যে বিভিন্ন সভা, সেমিনার, আলোচনা সভা, সংগীতানুষ্ঠান ও সিনেমা প্রদর্শনের ব্যবস্থা করেন।
সহকারী পরিচালক (অনুষ্ঠান) পদে যোগদান করলে টিভিতে ও বেতারে অনুষ্ঠান প্রচারের সকল দায়িত্বে থাকবেন। বাংলাদেশ বেতারে সহকারী প্রকৌশলী হিসেবে যোগদান করলে বেতারের প্রকৌশল বিভাগে কাজ করবেন। বাংলাদেশ বেতারে বার্তা বিভাগে সহকারী বার্তা নিয়ন্ত্রক পদে যোগদান করলে সংবাদ প্রচারসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কাজ করবেন।
তথ্য ক্যাডাররা তথ্য অধিদপ্তর, গণযোগাযোগ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ বেতার, জাতীয় গণমাধ্যম ইন্সটিটিউট ছাড়াও বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে মাননীয় মন্ত্রীগণের Public Relations officer (PRO), বিদেশে কয়েকটি দূতাবাসে তথ্য কর্মকর্তা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও মহামান্য রাষ্ট্রপতির অফিসে তথ্য কর্মকর্তা হতে পারেন। এছাড়া প্রেষণে বাংলাদেশ টেলিভিশনেও কাজ করার সুযোগ আছে।
প্রমোশন মোটামুটি। কাজের চাপ কম। ছুটি পাবেন। বিভাগীয় প্রশিক্ষণ হয় জাতীয় গণমাধ্যম ইন্সটিটিউট, ঢাকা।
#পদক্রমঃ সহকারী পরিচালক/জেলা তথ্য অফিসার/গবেষণা কর্মকর্তা > উপপরিচালক > পরিচালক > অতিরিক্ত মহাপরিচালক / অতিরিক্ত প্রধান তথ্য কর্মকর্তা > মহাপরিচালক / প্রধান তথ্য কর্মকর্তা
#বার্তা_বিভাগের_পদক্রমঃ সহকারী বার্তা নিয়ন্ত্রক > উপ বার্তা নিয়ন্ত্রক > আঞ্চলিক বার্তা নিয়ন্ত্রক > বার্তা নিয়ন্ত্রক > প্রধান উপ-মহাপরিচালক (বার্তা)
#প্রকৌশল_বিভাগের_পদক্রমঃ সহকারী বেতার প্রকৌশলী > উপ-আঞ্চলিক প্রকৌশলী > আঞ্চলিক প্রকৌশলী > সিনিয়র প্রকৌশলী > অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী > প্রধান প্রকৌশলী পরিচালক
#বেতারের_পদক্রমঃ সহকারী পরিচালক > উপপরিচালক > উপআঞ্চলিক পরিচালক > আঞ্চলিক পরিচালক > পরিচালক > উপ-মহাপরিচালক > মহাপরিচালক
#কলেজে_পদক্রমঃ প্রভাষক > সহকারী অধ্যাপক > সহযোগী অধ্যাপক > অধ্যাপক
#অধিদপ্তরে_পদক্রমঃ শিক্ষা কর্মকর্তা > সহকারী পরিচালক > উপপরিচালক > পরিচালক > অতিরিক্ত মহাপরিচালক > মহাপরিচালক
ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইলো।
সৈকত তালুকদার
বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারে কর্মরত

General Knowledge

Confusing Bangla General Knowledge

ছোট ভাই বোনেরা পড়তে গিয়ে কনফিউশন পড়ে ! একেক বইয়ে একেক টা উত্তর ! মাথা ঘুরে যায় ! পড়ার আগ্রহই হারিয়ে ফেলে ।ইনবক্সে পাওয়া এমন কিছু প্রশ্নের উত্তর
১।মুক্তিযোদ্ধা হত্যা দিবস কবে?
১ ডিসেম্বর / ২৫ শে মার্চ / ৩ নভেম্বর / ৭ নভেম্বর?
= ৭ নভেম্বর ( ৩নভেম্বর- জেল হত্যা দিবস, ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস ,১ ডি মুক্তিযোদ্ধা দিবস)

১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর তথাকথিত সিপাহী বিপ্লবের নামে প্রথমে হত্যা করা হয় তিন খ্যাতনামা মুক্তিযোদ্ধাকে। এরা হলেন-
#খালেদ মোশাররফ বীরউত্তম
#কে এন হুদা বীরউত্তম
# টি এম হায়দার বীরবিক্রম

২।ভাষা শহিদদের স্মরণে নির্মিত প্রথম শহিদ মিনার উদ্বোধন করা হয় কবে?
২৩ ফেব্রুয়ারি / ২৪ ফেব্রুয়ারি???
সঠিক উত্তর : ২৩ ফেব্রুয়ারি। শহিদ শফিকের বাবা উদ্বোধন করেন ।
৩।পৃথিবীর প্রথম দেশ হিসেবে জলবায়ু তহবিল গঠন করে কোন দেশ?
বাংলাদেশ নাকি ভুটান???
–বাংলাদেশ
৪।বাংলাদেশের সবচেয়ে উচু পাহাড়ের নাম কী?

গারো/ তাজিংডং?
সঠিক উত্তর
আয়তনে বড় পাহাড় >>গারো পাহাড় ( ময়মনসিংহ )
উঁচু শৃঙ্গ = সরকারিভাবে তাজিংডং, বেসরকারি জরিপে সাকা হাফং/ ত্লাংময়

৫।বাংলাদেশের নদী গবেষনা ইন্সটিটিউট/কেন্দ্র কোথায়?
ফরিদপুর/চাঁদপুর?
সঠিক উত্তর : ফরিদপুর। ফরিদপুরের হারিকান্দিতে ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠা হয়।


৬।খুলনা হাডবোর্ড মিলে কাঁচামাল হিসেবে কোন কাঠ ব্যবহৃত হয় ?
— সুন্দরী/ গেওয়া ???
সঠিক উত্তর সুন্দরী । খুলনার নিউজ প্রিন্ট মিলে গেওয়া ব্যবহৃত হয়

বাংলাদেশের প্রধান জাহাজ নির্মাণ কারখানা কোথায়?
খুলনা //চট্টগ্রাম??
সঠিক উত্তর
= খুলনা শিপ ইয়ার্ড
৭।শিশুমৃত্যু হার হ্রাসে সাফল্যের জন্য শেখ হাসিনা ‘এমডিজি এ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করেছেন কবে ?-২০১০/২০১৫?
= ২০১০ । ২০১৫ সালে চ্যাম্পিয়ন্স অব দি আর্থ !!
৮।বিখ্যাত “ট্রয় নগরী কোথায় অবস্থিত?
গ্রিস/তুরস্ক???
সঠিক উত্তর :
ট্রয় নগরী – তুরস্ক , ধ্বংস করেছিল- গ্রীস
৯।এইডস রোগী সবচেয়ে বেশি কোন দেশে ?
লেসেথো নাকি দ. আফ্রিকা.?
সঠিক উত্তর >>কিংডম অব ইসোয়াতিনি
১০।ডেটন চুক্তিতে মধ্যস্থতাকারী কে ?
জিমি কার্টার / বিল ক্লিনটন ?
সঠিক উত্তর : জিমি কার্টার। তিনি তখন(১৯৯৫) মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন । প্রেসিডেন্ট ছিলেন বিল ক্লিনটন । ডেটন হল যুক্তরাষ্ট্রের বিমান ঘাটি, ।ডেটন চুক্তির ফলে বসনিয়া ও হার্জেগোবিনার যুদ্ধ অবসান!!
অন্যদিকে ক্যাম্পডেভিট চুক্তির (মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি স্থাপন। মিশর – ইসরাইল । এই চুক্তির ফলে মিশরকে আরব লীগ ও ওআই সি থেকে বহিষ্কার করা হয় ) সময় মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন বিল ক্লিনটন (১৯৭৯) । তখন প্রেসিডেন্ট ছিলেন জিমি কার্টার আর তিনিই মধ্যস্ততা করেন।

১১।বর্তমানে এশিয়া মহাদেশে স্বাধীন দেশ কতটি?
৪৪/৪৫??
-৪৪টি ( বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৫ম শ্রেণি) । তবে ফিলিস্তিনকে যেহেতু জাতিসংঘের অস্থায়ী স্বাধীন সদস্যপদ দেওয়া হয়েছে সেহেতু ৪৫ টা বেশি গ্রহণযোগ্য

পাঠকের প্রশ্ন
আমি চিনি গো চিনি তোমারে , ওগো বিদেশিনী …
কিন্তু
ইন্দোচীন , গণচীন , রিপাবলিক অব চীন কে চিনি না 😩😩😩?
১।গণচীন হলো >>পিপলস রিপাবলিক অব চায়না।
২। তাইওয়ান>> রিপাবলিক অব চায়না
এই দুই চীনের মূল পার্থক্য হলো প্রথমটাতে সমাজতন্ত্র আর দ্বিতীয়টাতে পুঁজিবাদী অর্থব্যবস্থা চালু রয়েছে । এজন্য চীনে এক দেশ দুই নীতি প্রচলিত আছে ।
।।
আর ইন্দোচীন হলো লাওস, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়া এই তিন দেশের ভূ- রাজনৈতিক , অর্থনৈতিক সম্বন্বিত রুপ । এরাই সবাই স্বাধীন ও আলাদা !!

BANK Tips

ভবিষ্যত, বর্তমান সকল ব্যাংকারের জন্য জানা জরুরী

ভবিষ্যত, বর্তমান সকল ব্যাংকারের জন্য জানা জরুরী।

#FSB_At_A_Glance

এক নজরে Financial System of Bangladesh

বাংলাদেশের Financial System তিন স্তরে বিভক্ত
1⃣Formal Sector,
2⃣Semi-formal Sector
3⃣Informal Sector

🔯Formal Sector 🔯 এর বর্ণনাঃ
এটা দুইভাগে বিভক্ত
Financial Market
Regulator & Institutions

Financial Market এর আবার তিনটা বিভাগে বিভক্ত যথাঃ

Money Market
এখানে থাকছে
Banks,
Non-Bank Financial Institutions (NBFI),
Primary Dealers

Capital Market
এখানে থাকছে
Investment Banks
Credit Rating Companies
Stock Exchange

Foreign Exchange Market: Authorized Dealer

Regulator & Institutions
মোট চারটি প্রতিষ্টান

Bangladesh Bank The Central Bank Of Bangladesh. এটা Regulate করে (৫৮ তফসিলী + ৫ টা অ-তফসিলী) ব্যাংক ও ৩৪ টি নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্টান বা NBFIs ( Non-Banking Financial Institutions)

IRDA ( Insurance Development & Regulatory Authority) এটা নিয়ন্ত্রণ করে ১৮ জীবনা বীমা ও ৪৪ টি অ-জীবন (Non-Life) বীমা কোম্পানী

BSEC ( Bangladesh Securities & Exchange Commission) এটা নিয়ন্ত্রণ করে Stock Exchange, Stock dealers and Brokers, Merchants Banks, Asset Management Company (AMCs), Credit Rating Agencies ইত্যাদি

MRA ( Microcredit Regulatory Authority) এটা নিয়ন্ত্রণ করে ৫৯৯ টা ক্ষুদ্র আর্থিক প্রতিষ্ঠান [Micro Finance Institutions (MFIs)]

🔯Semi-Formal Sector🔯 এর বর্ণনাঃ এ সেক্টর টা মুলত কয়েকটা বিশেষায়িত আর্থিক প্রতিষ্টান নিয়ে গঠিত যথাঃ
1⃣Bangladesh House Building Finance Corporation(HBFC)
2⃣Palli Karma Sahayak Foundation( PKSF)
3⃣Grameen Bank
4⃣Samabay Bank
5⃣NGOs and Discrete Government Programs

🔯Informal Sectors🔯
এটাতে কিছু ব্যাক্তিগত মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্টান আছে যে গুলো প্রায় সব গুলোই অনিয়ন্ত্রিত।